miércoles, 14 de octubre de 2015

Amit Kumar Biswas: অমিত কুমার বিশ্বাস

মেরুন রঙের দিনলিপি
১মায়াবী শহর থেকে ফেরা হয়নি আর । ভেবেছিলাম শিমুলের ডানা হয়ে উড়ে আসবে একদিন । বাতাসে বাতাসে পোয়াতি ঘ্রাণের মতো ভালোবাসা কেবল আজও অমলিন । ফড়িং উড়ে গেলেও পাখনায় লেগে থাকে সবুজ গান চিরকাল । আজ কেবল অন্ধ- বাসে চলি একা একা তবু ।অলি গলি শূন্য । ধু-ধু ।ঝরা পাতার বিষন্নতায় মৌন শরীর থেকে নিভে গেছে আতসবাজির ইশারা একে একে । কিছু শুকনো ফুলের 'পরে লালছবি-নীলছবি ।তোমার বহুজাতিক ভালোবাসার নীল চকোলেটে পুড়ে গেছে বাঁশের বাঁশি ।তবু রাধাকে খুঁজে বেড়ায় রাখালেরা পাগলের মতো ।হেথা হোথা ।পরিশেষে নদীতে মুখ রেখে কেঁদে ফেলে বেসুরো সন্ধ্যে । আমিও ।

Traducción 
Diario granate 
Poema 1
 

No pude volver de la ciudad encantadora. Pensaba que ella viniera volando un día como las alas de Simul. Solo el amor es aun puro como la fragancia embarazada en el aire. Los saltamontes se dejan volando, aun se queda la canción pura en las alas para siempre. Hoy voy solo en el autobús sin destino. No hay nadie en los callejones. Vacios. Se han muerto la marcha de fuegos artificiales del cuerpo silenciado por las mopas de las hojas caídas. Las imágenes rojas y azules en algunas hojas secas. La flauta de bambú fue quemado por el chocolate azul de tu amor mundial. Aun los pastores buscan Radha como los vagos. Aqui, allí... Por fin, la tarde cacofónica pone su cara en el rio y sigue llorando. Yo tambien.


 


মেরুন রঙের দিনলিপি


বসন্ত ঠোঁটে নিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি সহসা বসল শরীরের শাখা-প্রশাখায় ।সুদীর্ঘ কান্না শুষে নেয় নরম পালকের উষ্ণতা । এতদিন কেবল ডুবে থাকা কাঁদামাটির নীচে ।চুপিচুপি। জোছনাগুলো লুঠ করে নিয়ে গেছে কবে কারা যেন ।রূপালি ডানার নীচে কথাগুলো ফ্যাকাসে প্রাসাদের মতো দাঁড়িয়ে অদূরে । একটা সাপ সিড়ি বেয়ে ক্রমশ উপরে উঠে যায় ।শিস দেয় । সহসা কেঁপে ওঠে শরীর । নগ্ন আত্মারাও হাহাকার করে ওঠে ।উড়ে যায় সব সব সব ।একে একে ।
Traducción
Poema 2
 

De repente, la bandada de pájaros llevan la primavera por sus picos y se sientan en las ramas de mi cuerpo. El llanto eterno absorba el afecto de las alas. Hace muchas épocas me quedé hundidome en la arcilla. Secretamente. Alguien saqueó y llevó la luz de luna un día. Las palabras bajo las alas plateadas se quedan cercano como un palacio pálido. Un serpiente sube arriba por las escaleras. Silba. De repente el cuerpo se agita. Los fantasmas desnudos se duelen. Salen volando todos de ellos. Uno por uno.


 


ঘাসবনের কবিতা~৩
আমার নগ্ন শরীর তোমাকে আর টানে না। অগত্যা নিমতলে লিখে চলেছ রামায়ণ আর মহাভারতের নতুন নতুন পর্ব। এসব এখন খুব খাবে। এখন ইঁদুরগুলোও ফাস্টফুড খেয়ে ওবেসিস! সাধের ডিল্ডো তুলে রেখছ ঠাকুরঘরে। সার্কাস থেকে লাফিয়ে আসে বাঘ মাঝরাতে। মশারীর পেট ফুলে যায় পোয়াতির মতো । ছুটোছুটি করে সারারাত। সারারাত পাখির খোলস থেকে বেড়িয়ে আসে বুলেটবাড়ির গন্ধ। পাখি ওড়ে। উড়ে যায় এপারওপার। অথবা মাটিচাপা পড়ে পাখনার আত্মকথা। সেখানে আরো আরো নিমচারা। আমরা তাতেই খুশি। খুশি চৈত্রসেলের হাফ ডজন কাঁটা চমচে। সঙ্গে বিনামূল্যে ডিল্ডোর অভিব্যক্তি। এদিকে খালধারে গতজন্মের করোটিতে লেখা পাণ্ডুলিপি দেখে নড়েচড়ে বসে খোদ তান্ত্রীক। তবু তুমি রিমোটের বোতাম কামড়ে ধরেছো কিশোরীর নীল বৃন্তের মতো। ফিনকি দিয়ে রক্ত ছড়িয়ে যায় আমার কবিতাযাপনের মাঝ উঠোনে। ঘুম ভাঙে । ছুটে যাই ঘাসবনে। আজও কি সেথা পড়ে আছে আমার শব? মুখে লেগে থাকা গোপন নদীর ইতিকথা? ভাঙন? কেউ কি মুছে দিল চুপি চুপি গোপন রক্তের সকল গুহালিপি? আজও কি পৌষ সংক্রান্তির উঠোন মুছে দিয়ে গেল সদ্য বিধবার মতো? আর আমরা ঠুঁটো হয়ে বসে আছি আজীবন। আজও পড়ে আছি পর্দার ওপাশে। আমরা কেউ ফাস্টফুড খেয়ে বড়ো হই নি। আমরা মুখে লেবু লজেন্সের বদলে তুলে নিয়েছি যৌনকর্মী মায়ের ঘাম আর দীর্ঘ হাইওঠা বিকেলের নীল মেঘগুলো। কী দোষ আমাদের? নদী পার হতে পারিনি বলে অন্ধকূপে রেখে দেবে আজীবন? পাহাড়ি ময়না দেখিনি বলে ছুঁড়ে ফেলে দেবে গলফ মাঠে? আর সাহেবেরা স্টিক তুলে সটান পাঠিয়ে দেবে কলকাতার কমোডে? আমরা গেরিলা নই। আমরা কবি নই। আমরা ডিল্ডো বিক্রেতা নই। সারারাত ঠক্ ঠক্ করে কাঁপতে থাকা মেয়ের পাশে করুণ মুখ আমরা। ট্রাম চলে যাবার পরে কলকাতার বুকে হাহাকার নিয়ে এপাশওপাশ ছুটে যাওয়া রাত আমরা। রাত দুপুরে পুলিশের লাথি খাওয়া রক্তের নিচে হামাগুড়ি দেওয়া নবজাতক আমরা। যৌনপল্লীর নর্দমায় থকথকে স্পার্মে ভাসতে থাকা স্বপ্নের ছায়াছবির মতোই আমরা। আমার হাহাকারে তুমি ধরো আরো একটা গান! বা আরো একটা ছন্দবদ্ধ কবিতায় আমাকে ক্রুশবিদ্ধ করো । আর আমার শরীরটা ক্রমশ কাচের মতো গুড়ো গুড়ো হয়ে মিশে যাক হাইওয়ের বুকে মুখে জানুতে।
Traducción
Poema 4
 

No te apetece mi cuerpo desnudo nada más. Por fuerza, escribes los nuevos capítulos de los épicos Ramayana y Mahabharata, sentándote en la sombra del árbol. Serán más populares hoy día. Las ratas se ponen gordo a causa de comida rápida. Guardas tu consolador afectuoso en la sala de reza. El tigre salta del circo y viene a la casa por la medianoche.

El neto vola como se ve una mujer embarazada. Corre toda la noche. Se florece el olor de balas desde la Cobertura de pájaro toda la noche. El pájaro vola. Sigue volando de este lado al otro lado. O la autobiografía de las olas son excavado debajo de la tierra. Hay algunas plantas allí. Estamos contentos por eso. Contentos en la media docena de cucharas de oferta de la primavera. Con la reacción de recibir los consoladores gratuitos. Pues al lado de canal, el tantrika se sienta con atención después de leer el manuscrito escrito en el cráneo de la vida pasada. Aún, muerdas el botón del mando a distancia como si es el pecho de muchacha. El sangre se contagia en el medio césped de mi vida poética. Me levanto y correo hacia el bosque de yerba. Aún se queda mi cadáver? Las palabras del rio secreto que estuvo en mi boca? Su desglose? Alguien ha borrado toda la escritura de cueva de sangre ocultado por secreto? Hoy tambien ha limpiado el césped del festival de invierno como la nueva viuda? Y nos sentamos como capaz de hacer nada toda la vida. Nos quedamos al otro lado de cortina. No hemos crecido por la comida rápida. Hemos bebido el sudor de prostituta madre y las nubes azules de la tarde en lugar de caramelo. Tenemos culpa? No pudimos cruzar el rio, por eso nos confinas en la mazmorra por toda la vida? No hemos visto el pájaro de la colina, por eso, nos arrojas el campo de golf. Los extranjeros nos arrojan a la basura de Kolkata? No somos guerrilla, ni poetas. Tampoco no somos vendedores de consolador. Somos la cara triste que esta al lado de la chica miedosa por en noche. Somos la noche corriendo tristezamente de un lado a otro lado de Kolkata después de salir la ultima tranvía. Somos el bebé recién nacido andando bajo el sangre y vencido por la policía por la medianoche. Somos como la película de sueño que se flota como los espermas en el sumidero del barrio de prostitutas. Canta una canción de mi tristeza! Crucifícame en un poema rítmico ! Deja mi cuerpo rompiendo como polvo de vidrio y entrar en el pecho, la cara y las piernas de la autopista.

No hay comentarios:

Publicar un comentario